1. admin@dailypollyerkagoj.com : admin :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নওয়াপাড়ায় ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ২০৬ তম শাখা উদ্বোধন  অভয়নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে হামলায় বিএনপি কর্মী ও প্রতিবন্ধী আহত লালমনিরহাটে চোর চক্রের সদস্য ১৯টি ফোন সহ আটক রাজশাহী পুঠিয়ায় বাস ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩ আবুল হাশেম, তানোরে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ ইসরাইলি আগ্রাসন মোকাবেলায় মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ইরানের চারঘাটে ব্র্যাকের অগ্নি প্রকল্পের সার্ভিস ম্যাপিং এন্ড শেয়ারিং সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে অনুদানের নামে ইট ভাটায় চাঁদাবাজি অভয়নগরে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস’২৪ পালিত  রাজশাহী বাঘায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

শরৎ চন্দ্রের মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদার বাড়ি সংস্কারের অভাবে ধবংসের দ্বারপ্রান্তে। 

দৈনিক পল্লীর কাগজ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩
  • ২৪০ বার পঠিত

শরৎ চন্দ্রের মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদার বাড়ি সংস্কারের অভাবে ধবংসের দ্বারপ্রান্তে।

মাহমুদ হাসান রনি
দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে “মামাবাড়ি” নামে খ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎ চন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজরিত মামা বাড়ি মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদারবাড়ি অযত্ন, অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
জীবননগর উপজেলার শহর থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরে কেডিকে ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি বিশেষভাবে পরিচিত কারণ জনপ্রিয় লেখক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার ও কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত স্থান হিসেবে কালের সাক্ষী হয়ে আজও আছে। কারণ তিনি তার একমাত্র মামাবাড়ি কাশিপুর বেড়াতে এসে রচনা করেন তার জনপ্রিয় ছোট গল্প ‘মহেশ’। জানা যায়, ১৮৬১ সালে জীবননগর উপজেলার কেডিকে ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামে জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করা হয়। এ বাড়িতে থাকতেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের মামা জমিদার বিনয় কুমার মজুমদার। পশ্চিম বঙ্গের নদীয়া জেলার অন্তর্গত ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের আগে এ এলাকার বিশাল অংশ জুড়ে ছিল তার জমিদারি ও শাসন। দাপটের সাথে তিনি শাসন চালিয়ে ছিলেন।
বর্তমান বসবাসরত বাসিন্দাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে দেশভাগের আগে ভারতে ১২শ’ বিঘা জমি বিনিময় করে বিনয় কুমার মজুমদার পরিবার নিয়ে ভারতে চলে যান। বাড়িটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। বর্তমানে সংস্কারের অভাবে ভবনটি একেবারে জড়াজীর্ণ। কালের সাক্ষী তা আজ হারাতে বসেছে ইতিহাস।আর সংস্কারের অভাবে তার সৌন্দর্য আজ হারাতে বসেছে।

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ