কবিঃ রৌনকা আফরুজ সরকার
আজকাল আর
একাত্তরের হাতিয়ার,
খুব বেশি গর্জে
ওঠে না আরেকবার।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের
৭ই মার্চের একটি ভাষণ,
বাঙালিকে দিলো দিক নির্দেশনা
দিলো স্বাধীনতার আসন।
আজকাল এখনো শুনা
যাচ্ছে না তীব্র বাণী,
ভূমিকম্পের সম্ভাব্য ক্ষতি
রোধে নেই আগাম হাতছানি।
নিরীহ মানুষগুলো নীরবে
রয়েছে অপেক্ষায়
যোগ্য নেতার যোগ্য নেতৃত্ব
যদি পাশে দাঁড়ায়।
স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির
দিকে জনতা রয়েছে চেয়ে,
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত
যদি আসে ধেয়ে।
যদি শুনা যেতো
বিশ্বনেত্রীর শেখহাসিনার গর্জন
ভূমিকম্পের সম্ভাব্য ক্ষতি
থেকে হয়তো আগাম মুক্তি হতো অর্জন।
পদ্মা সেতু যদি হয়
সাহসী বিশ্বনেত্রীর অহংকার,
সম্ভাব্য ভূমিকম্পের ক্ষতি রুখতে
কেন নয় নেত্রীর আরেকটা হুংকার?
আলোচনা আর টকশোতে
যদি হয় আরো সময় নষ্ট,
হলে ভূমিকম্প পড়বে লাশ
বাড়বে জনতার কষ্ট।
যেসকল এলাকায় ফাটল
রয়েছ অর্থাৎ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা,
মানুষগুলোকে আগেই
সরিয়ে নিলে উড়তো শান্তির পতাকা।
বাংলার স্বাধীনতা থেকে শুরু করে
যত যা ভালো কিছু আওয়ামীলীগের হাতেই হয়েছে,
সম্ভাব্য ভূমিকম্পের ক্ষতি নিরসনে বুঝা গেলোনা আগাম ব্যবস্হা কত দূরে দাঁড়িয়ে রয়েছে?