1. admin@dailypollyerkagoj.com : admin :
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আঞ্জুমানে আল ইসলাহর জগন্নাথপুর পৌর শাখা ২০২৪ এর কাউন্সিল সম্পন্ন চিতলমারীতে ডাক্তার শর্মী রায় যোগদানের আগেই মিটিং-মিছিল ও মানবন্ধন বাস গাড়ি হারিয়ে দিশেহারা সেনা সদস্য নজরুল ইসলাম রাজশাহীতে সরকারি জায়গা দখল করে বিএনপি নেতাদের অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ ধনবাড়ীতে হোটেল -রেস্তোরাঁ ও মিষ্টির দোকান শ্রমিক ইউনিয়নের কমিটি পুনর্গঠন  রূপগঞ্জে মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিএনপির সমাবেশ শিক্ষার্থীর প্রতি শ্লীলতাহানির অভিযোগেপ্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি কালীগঞ্জ উপজেলা  বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় কালিগঞ্জে প্যানেল চেয়ারম্যান অপসারণের দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন  রামপালে ছাত্রদলের লিফলেট বিতরণ

অভয়নগরে কোটা চাতরা বিল প্রকল্প থেকে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন

দৈনিক পল্লীর কাগজ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৫০ বার পঠিত

অভয়নগরে কোটা চাতরা বিল প্রকল্প থেকে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন

 

মোশারফ হোসেন, অভয়নগর

অভয়নগর উপজেলার ভবদহ এলাকার কোটা চাতরা বিল ধান – মৎস্য প্রকল্প ও খাল থেকে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিলের শতাধিক জমির মালিক চাতরা বিল পাড়ে সোমবার বিকালে ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন করেন। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় ইউপি সদস্য গোলাম রসুল, মোস্তফা কামাল, প্রভাষক আবুল কালাম আজাদ, কৃষক ইদ্রিস আলী প্রমুখ।

বক্তরা বলেন, প্রকল্পটি এলাকার একটি অর্থনৈতিক লাভ জনক প্রকল্প। এখানে বছরে প্রায় ১০ কোটি টাকার মাছ উৎপাদন হয়। ২০০১ সালে বিলের ৩০৫ জন জমির মালিক ২৪২ একর জমি নিয়ে কোটা চাতরা বিল ধান ও মৎস্য প্রকল্প নামে কার্যক্রম শুরু করেন। শুরুতে প্রত্যেক জমির মালিক প্রতি শতক জমিতে ১০০ টাকা করে বিনোগ করে প্রকল্পের সদস্যভুক্ত হন। তারা সে সময় ্ওই একশ টাকা বিনিয়োগ করে ১০০টাকা হারে লাভ্যাংশ ভোগ করে। আবার জমির হারি হিসাবে বিঘা প্রতি ৭ হাজার টাকা করে ভোগ করেন। কিন্তু পরিচালকের দুর্নীতির কারনে সে নিয়ম ভেস্তে যায়।

২০১৬ সালে জমির মালিকেরা সমবায়ি ঝামেলা এড়ানোর জন্য এক সভা করেন। সভায় স্থানীয় ক্ষদ্র সার ব্যবসায়ি শফিয়ার রহমানকে প্রধান করে প্রকল্প পরিচালনা করার জন্য একটি কমিটি করার দায়িত্ব দেওয়া হয়। শফিয়ার রহমান দয়িত্ব পেয়ে তার নিজের লোকজন নিয়ে কমিটি করে ৬ বছার যাবত অবৈধ ভাবে প্রকল্প চলিয়ে আসছেন। শফিয়ার রহমান জমির মালিকদের সদস্য না করে বাইরে থেকে লোকজন নিয়ে তাদের অর্থ বিনিয়োগ করে তারাই আর্থিক ভাবে লাভবান হচ্ছে। জমির মালিকদের দাবি তারা শফিয়ারকে উচ্ছেদ করে উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে যে বেশি টাকা হারি দেয় তাকে প্রকল্প দেওয়া হবে। এর আগে বিষয়টি মিমাংসার জন্য জমির মালিকেরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট আবেদন করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শফিয়ার রহমান পক্ষ প্রকল্প বহাল রাখার জন্য জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ