যশোরে গ্রাম অঞ্চলের মাঠে বিলে এবার রড মিনিকেট ধানের বাম্পার ফসল ফলায় কৃষকের মুখে হাসি
মোঃ ওয়াজেদ আলী স্টাফ রিপোর্টার
যশোর সদরে গ্রাম অঞ্চলে মাঠের জমিতে ইরি ধানের এবার রড মিনিকেট ধানের বাম্পার ফসল ফলায় কৃষকের মুখে হাসি। মঙ্গলবার দুপুরে সতীঘাটা বাজুয়াডাঙ্গা ও কামালপুর মাঠে কৃষকের সাথে মতবিনিময় কালে এই তথ্য পাওয়া যায়। সরেজমিনে নিয়ে গিয়ে দেখা যায় রামনগর বাজুয়াডাঙ্গা ও কামালপুর মাঠে কৃষকরা তাদের ফসল বাড়িতে আনতে ব্যস্ততা হয়ে পড়ে। এই বিষয় কৃষক মনির হোসেন বলেন, আমি আমার ৩ বিঘা এবার রড মিনিকেট ধান রোপন করে মৌসুমী ফসল ভালো হওয়ায় আমি আনন্দিত। তিনি আরো বলেন আমার জানামতে যশোর গ্রাম অঞ্চলের মাঠবিলে কৃষকের তাদের জমির থেকে ধান কাটা বাঁধা এবং তা বাড়িতে আনা কৃষকেরা ব্যস্ততার সহিদ পার করছে, শুধু তাই নয়। তাদের মাঠের ধান ক্ষেতের ফসল গুলো বর্তমান মৌসুমী আবহাওয়া সৃষ্টিকর্তার প্রতিদিনের ন্যায় আবহাওয়া থমথমে থাকায় আমাদের মাঠ থেকে ফসল আনতে পেরেছি। মাঠে থাকা কৃষক ও দিন মজুরিদের মত প্রকাশের তারা বলেন আমাদের অঞ্চলে কয়েকটি মাঠ বিলে বর্তমান ইরি ধানের মৌসুমে আমাদের মাঠে কৃষি জমিতে রড মিনিকেট ধান রোপন করে সেই ফসল ভালো হওয়ায় এবং ধানের ফলন ভালো পেয়ে আনন্দিত। বর্তমান আবহাওয়ায় ভাল থাকায় মাঠের ধানগুলো বাড়িতে আনতে পারছি। মাঠে থাকা শ্রমজীবী কৃষকের ধান কাটা বাধাঁ তা বাড়িতে আনাও ব্যস্ততার মাঝে তারা মত প্রকাশে শ্রমজীবী কৃষক শ্রমজীবী দিনমজুরি কৃষক আক্তার হোসেন, সাজু আহমেদ,শহিদুল ইসলাম, মিন্টু, মোশারফ হোসেন, ইউসুফ হোসেন পাটোয়ারী, জাকির হোসেন সরদার, তারা বলেন, তবে এই অঞ্চলের মাঠ বিলে কৃষকের ধানের জমিতে রড মিনিকেট ধান রোপন করে ও ফসলের ফলন ভাল হয়েছে। আমরা ধান বোঝাই বাঁকে করে সেই ধান গুলো গন্তব্য স্থানে পৌঁছায়ে দিচ্ছে শ্রমজীবী মজুরি কৃষকরা। এই অঞ্চলের মাঠ বিলে কৃষকের ধানের জমিতে রড মিনিকেট ধান রোপন করে ও ফসলের ফলন ভালো হয়েছে বলে জানান। তবে আবহাওয়া থমথমে থাকার কারণে কয়েকটি অঞ্চলে এরই সুযোগে স্থানীয় দিনমজুরি কৃষকেরা জন প্রতি ৮ টা ১ টা বা যোহরের আযান পর্যন্ত ১০০০ – ১২০০ শত টাকা বিক্রিও হচ্ছে। তবে গরিব চাষিরা মজুরির দাম বেশি হওয়ায় বাইরে থেকে দিনমজুরি ও কৃষক জন প্রতি ৪৫০ – ৫০০ টাকা দিয়ে আনে এবং তাদের জন্য দুপুরে খাওয়ার ব্যবস্থাও আছে। তবে বাড়ি থেকে দিনমজুরি কৃষক এনে শত কষ্ট পেলেও তড়িঘড়ির মধ্য দিয়ে আমাদের ফসল আমরা বাড়িতে আনতে পেরেছি।