1. admin@dailypollyerkagoj.com : admin :
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নওয়াপাড়ায় ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ২০৬ তম শাখা উদ্বোধন  অভয়নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে হামলায় বিএনপি কর্মী ও প্রতিবন্ধী আহত লালমনিরহাটে চোর চক্রের সদস্য ১৯টি ফোন সহ আটক রাজশাহী পুঠিয়ায় বাস ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩ আবুল হাশেম, তানোরে আদালতের ১৪৪ ধারা অমান্য করে বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ ইসরাইলি আগ্রাসন মোকাবেলায় মুসলিম বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ইরানের চারঘাটে ব্র্যাকের অগ্নি প্রকল্পের সার্ভিস ম্যাপিং এন্ড শেয়ারিং সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে অনুদানের নামে ইট ভাটায় চাঁদাবাজি অভয়নগরে যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস’২৪ পালিত  রাজশাহী বাঘায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

রাজশাহীতে অনুদানের নামে ইট ভাটায় চাঁদাবাজি

দৈনিক পল্লীর কাগজ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজশাহীর পবায় অনুদানের নামে চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পবা উপজেলা প্রশাসন ইউএনও’র পক্ষে এ চাঁদা উত্তোলন করা হয়। ৫০ টি ইট ভাটায় প্রায় অর্ধকোটি টাকা চাঁদা উত্তোলন করা হয়েছে।
ইট-ভাটা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, নভেম্বর মাসের শুরু থেকে পবা উপজেলায় কাগজপত্র যাচাই বাছাই এর নামে এসব চাঁদা উত্তোলন করা হয়। প্রতিটি ব্যবসায়ীর নিকট ৭০/৮০ হাজার টাকাসহ সকল ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন সমিতির তালিকা করে গণহারে এই চাঁদা তোলা হয়।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে আরও জানা যায়, পবা উপজেলা ইউএনও অফিসে গিয়ে আর্থিক অনুদানের নামে একটি রশিদের মাধ্যমে এই চাঁদাগুলো নেওয়া হয়েছে।

নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক পবা উপজেলার হরিয়ান ইউনিয়নের এক ভাটার মালিক অসহায়ত্ত্ব প্রকাশ করে বলেন, অর্থিক অনুদানের নামে ঘুষ বাণিজ্য নতুন কিছু না। ইট ভাটা চালাতে প্রতি বছর গুনতে হয় মোটা অংকের টাকা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার থানা সব কিছুই ম্যানেজ করে আসতে হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, প্রতি বছরে এল আর ফান্ড নামের ভাউচারের মাধ্যমে দিতে হতো মোটা অংকের টাকা কিন্তু এই বছরে অর্থিক অনুদানের নামে দিতে হয়েছে। এই ঘুষ বাণিজ্যের বাইরে পরিবেশ অধিদপ্তরও বাদ নেই। ঘুষ না দিলেই চলবে উপজেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক পবা উপজেলার আরেক কর্মকর্তা জানান, ইটভাটা মালিকদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়ার বিষয়টি স্বীকারও করছিনা আবার অস্বীকারও করছি না। কত টাকা তোলা হয় বা ব্যয় করা হয় তা সব জানেন ইউএনও স্যার ও অফিস। আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না।
পবা উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা কায়সার আলম জানান,প্রতি বছরের মত এইবারো ইউএনও স্যারের নির্দেশে ভাটা থেকে এই টাকা তোলার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন,আমার স্যার আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন তাই আমি পালন করছি কেন নেওয়া হচ্ছে কোথায় ব্যয় হচ্ছে এসব ইউএনও স্যার বলতে পারবেন।
চাঁদা আদায়ের বিষয়টি জানতে চাইলে পবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহরাব হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, চাঁদার স্লিপ টা নিয়ে আমার সাথে দেখা করেন সাক্ষাতে কথা বলবো।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতারকে মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তাই তাঁর কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ